চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলায় মেঘনা নদীর কোল ঘেঁসে বিশাল চরাঞ্চল অপরুপ সৌন্দর্যের হাতছানি ।
বাংলাদেশের বৃহৎ পর্যটন কেন্দ্র ও কৃষি শিল্প পার্ক গড়ার উপযোগী ।
ইনশাল্লাহ যদি সরকারী পৃষ্টপোষকতা পাওয়া যায় তবে আমাদের উপজেলা দেশের সম্পদ ও সম্ভাবনার নতুন ক্ষেত্র উম্মোচন করবে ।
হাইমচর উপজেলার অধিকাংশ এলাকা পদ্মা-মেঘনা নদীর উপকূলে। আর এই চার উপজেলায় রয়েছে ৪০টির মতো চরাঞ্চল। এসব চরে থাকা লোকজনকে দৈনন্দিন কাজ ও চিকিৎসার জন্য আসতে হয় জেলা ও উপজেলা সদরে। এজন্য যোগাযোগের জন্য তাদের একমাত্র বাহন হচ্ছে ইঞ্জিন চালিত নৌকা (ট্রলার)। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও চিকিৎসকার জন্য শিশু, নারী ও পুরুষ সবাইকে ট্রলারে করে আসতে হয় জেলা সদরে।
চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, জেলার মেঘনা নদীর সীমানা ৩৬০ দশমিক ১১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পদ্মা-মেঘনা ও ডাকাতিয়া এ তিন নদীর সংযোগস্থল মেঘনা মোহনা। এই নদীগুলো তিন দিক থেকে প্রবাহিত হয়ে মিশে যাওয়ায় এখানে সর্বক্ষণ পানির এক বিশাল ঘূর্ণিগর্তের সৃষ্টি হয়। এই ঘূর্ণিগর্তই এলাকাটিকে জাহাজ চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। সরকারি ভাবেও চাঁদপুরকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌপথ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে এই মোহনার মাঝখানে এক কিলোমিটার জায়গা জুড়ে গোল বৃত্তের আকারে খুঁটি পুঁতে দেওয়া হয়। এখান দিয়েই প্রতিদিন চরাঞ্চলের বহু ট্রলার যাত্রী নিয়ে পদ্মা-মেঘনা পাড়ি দেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস